Skip to main content

Posts

Showing posts from March, 2019

|| এ ক টু খা নি স ম য় নি য়ে ||

একটা সময়ে কারো ইংরেজি বানান বা গ্রামারে ভুল দেখলে বাকি সবার মতই আমি খুব হাসতাম, কিন্তু এখন ভাবি, তারা তোহ স্বেচ্ছায় ভুলটা শেখেনি বা পড়েনি | এটা আমাদের মত শিক্ষিতদের ব্যার্থতা যে আমরা ভুলটা শুদ্ধ না করে বরঞ্চ হাসিঁ এবং সেটাকে লোকের সামনে এনে তাদের লজ্জা দেই | যেমনটা মায়ের পেট থেকে কেউ শিখে আসেনি তেমনই সবার ভাগ্যে ভালো শিক্ষা কিংবা শিক্ষক জোটেনা | অতএব সেক্ষেত্রে তাদের পুনরায়, সঠিকটা শিখিয়ে দেয়ার দায়িত্বটাও আমাদেরই | না এর জন্য কোন স্কুল বানানোর প্রয়োজন নেই আপনার, শুধু কেউ ভুল করলে তাকে আস্তে করে, একটু মানুষের অগচোরে বিনা লজ্জা দিয়ে শুধ্রে দিলেই চলবে | এরকম করে এক থেকে দুই, দুই থেকে তিন, তিন থেকে অনেক! শিক্ষার হার হয়ত বাড়বে না, কিন্তু মানুষ সঠিক তাতোহ জানবে? ধরুন কোন ফার্মেসীর দোকানে দাঁড়িয়ে আছেন, পাশে কোন বৃদ্ধ বা বৃদ্ধার হাতে প্রেস্ক্রিপশান দেখতে পেলেন এবং বুঝলেন যে তারা শিক্ষিত নয়, পড়তে লিখতে জানেন না কিভাবে কি কিনবেন বুঝতে পারছেন না, এটা মনে করে পাশ কাটিয়ে চলে আসবেন না যে ফার্মাসিস্ট তোহ আছেনই, তাদের সাহায্য করুন | দু-এক মিনিট দেরি হলে এ কারনে, খুব বেশি ক্ষতি হবে না আপনার আশা করি | হ...

|| ELECTRA ||

|| ELECTRA || রাত ৪.৪০, হাসপাতালের কোন মা মনে হয় সন্তান জন্ম দেবার আগে এরকম করে চিৎকার করেননি! হাসপাতালের ইলেক্ট্রিসিটি নেই | রেজয়ান সাহেব ভয়ে আছেন, তার মেয়ের চিৎকার নিতে পারছেন না সে, আর এদিকে ডাক্টাররা তাদের পক্ষে সম্ভব সব চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন মোম ও টর্চ দিয়ে যদি কোন রকম ডেলিভারিটা করানো যায়! তারা বলেছেন রেয়ার কেস, বাচ্চার মাথা দেখাই যাচ্ছে না, বাচ্চাকে বের করার কোন উপায় করা যাচ্ছে না, আর এদিকে বিদ্যুৎ না থাকায় কোন সরঞ্জামও ব্যবহার করা যাচ্ছে না  | তবে রেজয়ান সাহেবকে বলে দেয়া হয়েছে যে তার মেয়ে নাও বাচঁতে পারে | কেননা এখনই বাচ্চা বের না করলে আর মা কিংবা সন্তান কারও পক্ষেই বাচাঁ সম্ভব নয়! মেনে নেননি রেজয়ান সাহেব | হাসপাতালের নিচেঁ একটা ছোট ঘরে নামাজের স্থান, সেখানে পড়ে আছেন জায়নামাজে | মেয়েকে আল্লাহর কাছে ভিক্ষা চান তিনি,  ঠিক ৪ মিনিট পড়েই আল্লাহর কুদরত দেখতে পেলেন | তার মেয়ে কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছেন সুস্থ্য সবল ভাবে | ৪.৪৪ মিনিটে জন্ম দেন তার নাতিনকে রেজয়ান সাহেবের মেয়ে, তরা | জন্ম দেবার সাথে সাথেই হাসপাতালের ইলেক্টিসিটি চলে আসে, এবং সবাইকে অবাক হতবাক করে বাচ্চাটিকে যখ...

|| J U S T A R E M I N D E R ।।

Those who have got both their parents are (ma shaa Allah) so lucky. Your parents wouldn't come back once they are gone. These Facebook, twitters, Instagram or whatsoever the social site you're obsessed with and even friends will. But your parents? They just won't. Appreciate them whilst you've got time. Give them the time, affection and love they deserve. Or else you just would die regretting and that moment, no social site can ever satisfy you. NO N E   OF   T H E M   I   R E P E A T!