একটা সময়ে কারো ইংরেজি বানান বা গ্রামারে ভুল দেখলে বাকি সবার মতই আমি খুব হাসতাম, কিন্তু এখন ভাবি, তারা তোহ স্বেচ্ছায় ভুলটা শেখেনি বা পড়েনি | এটা আমাদের মত শিক্ষিতদের ব্যার্থতা যে আমরা ভুলটা শুদ্ধ না করে বরঞ্চ হাসিঁ এবং সেটাকে লোকের সামনে এনে তাদের লজ্জা দেই | যেমনটা মায়ের পেট থেকে কেউ শিখে আসেনি তেমনই সবার ভাগ্যে ভালো শিক্ষা কিংবা শিক্ষক জোটেনা | অতএব সেক্ষেত্রে তাদের পুনরায়, সঠিকটা শিখিয়ে দেয়ার দায়িত্বটাও আমাদেরই | না এর জন্য কোন স্কুল বানানোর প্রয়োজন নেই আপনার, শুধু কেউ ভুল করলে তাকে আস্তে করে, একটু মানুষের অগচোরে বিনা লজ্জা দিয়ে শুধ্রে দিলেই চলবে | এরকম করে এক থেকে দুই, দুই থেকে তিন, তিন থেকে অনেক! শিক্ষার হার হয়ত বাড়বে না, কিন্তু মানুষ সঠিক তাতোহ জানবে? ধরুন কোন ফার্মেসীর দোকানে দাঁড়িয়ে আছেন, পাশে কোন বৃদ্ধ বা বৃদ্ধার হাতে প্রেস্ক্রিপশান দেখতে পেলেন এবং বুঝলেন যে তারা শিক্ষিত নয়, পড়তে লিখতে জানেন না কিভাবে কি কিনবেন বুঝতে পারছেন না, এটা মনে করে পাশ কাটিয়ে চলে আসবেন না যে ফার্মাসিস্ট তোহ আছেনই, তাদের সাহায্য করুন | দু-এক মিনিট দেরি হলে এ কারনে, খুব বেশি ক্ষতি হবে না আপনার আশা করি | হ...
A place where views meet fiction and experiences outcome motivation.