Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2017

|| Believe ||

And one fine day, it all will matter again, you will breathe and live again and you will be able to see, touch and feel happiness again. you just need to stay and struggle, up to that day! be it all alone or with someone you love by your side loving you back! don't stop believing cause your belief doesn't expect you to.

|| You need yourself ||

when you start doing something new or initiate something that you think you might do well with, no one gets second thoughts as much you get. You be the biggest critic yourself and think of every possible comment be it positive or negative there can be to yourself! you rise yourself up and you kick yourself down. you keep on fighting between to do it or not to do it. It becomes a paralyzing situation and you are stuck exactly in the middle! this is the time when you have to let go all of your fears and doubts and support yourself! cause no one needs you more than you need yourself!

|| তনু ||

এবার বাড়ি যাওয়া যাক ভেবেই বাড়ির দিকে পা বাড়াচ্ছিলো তনু | বাবা- মাকে অনেক দিন দেখা হয় না | মাঝপথেই মনে পড়ে গেল, সেদিন মা ঠিক অনেকটা বিরক্ত হয়েই বলেছিল রোজ রোজ কিসের আসা মায়ের বাড়ি? রোজ বলতে আসলে কি সেটা ভেবে পেলো না তনু, কারন প্রায় দুই মাস পর গিয়েছিল সেদিন। ভাবী নাকি মাকে বলেছে রোজ বাপের বাড়ি চলে এলে শ্বশুরবাড়ি কি ভাববে? প্রায় সাত মাস হতে চলেছে তনুর বিয়ে হয়েছে ফরহাদের সাথে | বিয়ের প্রথম রাতেই তনুর মাথায় বাজ ভেংগে পড়ে | ফরহাদ তনুকে ভালবাসা তোহ দুরের কথা তনুকে বলেছে তাকে দেখতেও চায় না সে, ছুঁয়ে দেখাতো অসম্ভব  | খুব কান্না পেয়েছিল তনুর সেদিন, সে নিজের অজান্তেই মনের মধ্যে ফরহাদকে অনেকটুকু জায়গা দিয়ে বসে, ভেবে পায় না, এখন তার কি হবে | সাত মাসে অনেক চেস্টা করে ফরহাদের মনে নিজের জন্য জায়গা তৈরী করার, এ সকল প্রচেস্টায় শুধু তিন বার ফরহাদ নেশাগ্রস্থ অবস্থায় তনুকে কাছে টেনে নিয়েছিল। তনুর এতেই শান্তি, ভেবেছিল এতেই হয়ত ফরহাদের মনে ভালবাসার ফুল ফুটতে পারে, কিন্তু ফরহাদের মা তনুকে ইতোমধ্যেই বলে দিয়েছে, ফরহাদ তনুকে চায় না, ফরহাদের বাবার ভুলের মাশুল কেন তার ছেলে বয়ে বেরাবে? তার ভুল হয়ে গেছে ত...

|| প্রয়তি ||

ছেঁড়া স্বপ্ন ।। ১ ঘন ঘন গর্জন পছন্দ না বৈশাখের । তার কাছে বিষয়টা খুবই বিরক্তিকর । আজ প্রয়তির বাবা - মার বাসায় যাবার কথা । তাদের অনেকদিনের প্রেমকে প্রয়তি তার বাবা মার কাছে তুলে ধরতে চাচ্ছে , তাতে তার আপত্তি নেই কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আর হয়ত আজকে যাওয়া হবে না । প্রয়তি এরই মধ্যে নয় বার কল দিয়ে দিয়েছে , ধরার সাহস পাচ্ছে না বৈশাখ । এত ঝড়ের শব্দের মধ্যে ওর টর্নেডো শুনতে ইচ্ছে করছে না । - প্রয়তি ? - বলো আব্বু । - তোমার বৈশাখ মাস কোথায় ? - আব্বু , এমনভাবে প্লিজ বলবে না , মা শুনলে তোমার আর আমার দুজনেরই খবর আছে । আর শুনো । মাকে বুঝানোর দায়িত্ব তোমার । - আমার উপরেই এই ঝড় কেন ? - এখন ঝড় হচ্ছে তাই , এখন যাওতো , বৈশাখের আজকে আশ্বিন করতে হবে যা মনে হচ্ছে । ঈশান মুচকি হাসি দিয়ে মেয়ের ঘর থেকে সোজা তাদের নিজেদের ঘরের দিকে গেল । ফারহাকে আসলেই বুঝাতে হবে । প্রয়তির কোন কথাই সে সহজে গ্রাহ্য করে না । প্রয়তি ঈশানের যতটা আদরের , ফারহার ততোটাই শাসনের । তার উপর থেকে দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে প্রেম করছে শুনলেতো কথাই নেই । ফারহা কার সাথে যেন ফোনে কথা বলছে । কথা শেষ হওয়ার অপেক্ষায় রইল ঈ...

|| লিলি ||

রিপোর্টগুলো আবারও পড়ে দেখলেন অভিজ্ঞ ডাক্তার আলতাফুর সাহেব। নাহ! এবারও সেই একই উত্তর দিবেন তিনি তার সামনে বসে থাকা নাহার সুলতানাকে। বাচ্চা দুটার যেকোন একটাকে বাঁচানো যাবে আগে বলা হয়েছিল, আর এখন বুঝাই যাচ্ছে একটা বাচ্চার কাছে ৮০% এর মত কিডনি আছে আর আরেকজনের কাছে বাকি ২০%। আলাদা করতে চাইলে শুধু একজন বাঁচবে। আলাদা না করলেও অনেক সমস্যা আছে। ঝুকি থেকেই যাবে জীবনের তাদের। পাথরের মত বসে রইলেন নাহার। আফজালের নাহারের দিকে তাকানোর সাহস হলো না। শুধু ভাবছে, তার পাপের শাস্তি কি আল্লাহ তার বাচ্চা দুটোকে দিলেন? গত ৩ সেপ্টেম্বর আফজাল ও নাহারের যুগল সন্তান জন্ম নেয়, সে যে কি খুশি! আনন্দের কোন ঠিকানা ছিল না উভয় পরিবারেরই! কিন্তু একি! বাচ্চা দুটোকে এরকম একসাথে ধরে রেখেছে কেন নার্সটা? না! একসাথে ধরে রাখেনি! তারা জন্মেছেই একসাথে জোড়া লেগে। মাথা হাত পা সবই আলাদা! শুধু পেটটা একটাই ফুলে রয়েছে! একটা বাচ্চা নড়া-চড়া করছে কম! দেখেই পরিবারের সবার চেহারা ফ্যাকাসে হয়ে গেলো। একি জন্ম দিল নাহার? আফজালের মা তোহ সরাসরি বলেই দিলেন এই বাচ্চাগুলা আফজালের হতেই পারে না। জিজ্ঞেস করো নাহারকে কোত্থেকে মুখে চুনকালি মেখে এসে...

|| যশোধরা ||

ঠক ঠক শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল যশোধরার!  সিদ্ধার্থ হয়ত ফিরে এসেছেন! দৌরে গিয়ে দরজা খুলে দিলেন তিনি! নাহ! সিদ্ধার্থ নন। প্রহরীরা ফিরে এসেছেন, রাজকুমারকে কোথাও পাওয়া যায়নি, যেন হাওয়ায় মিশে গেছেন। এদিকে প্রায় ঘন্টায় ঘন্টায় মাতা মহাপজাপতি গৌতমি এসে একই কথা জিজ্ঞেস করছেন, তুমি তার স্ত্রী, তোমার তোহ জানার কথা রাজকুমার কোথায় গেছেন কবে ফিরবেন। বার বার একই উত্তর পাচ্ছেন তিনি, মা আমি জানি না। উনি আমাকে কখনোই কিছুই বলে যাননি, আজও তার ব্যাতিক্রম কিছু ছিল না!  গত রাতের ঘটনা, রাহুলের অগত্যা ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ায় সে বাবা-মার ঘরে চলে আসে, ঘরের দরজা খুলার জন্য উঠতে যেয়ে যশোধরা খেয়াল করেন ঘরে সিদ্ধার্থ ছিলেন না। বিছানা খালি! মানে কি? এতো রাতে কোথায় সে? মনটা যেন কেমন করে ওঠে তার! বাবা-মার কাছে ছুটে যেতে ইচ্ছে করলেও রাত অনেক ভেবে বসে পরেন তিনি! রাতটা যাক, হয়ত আসে পাশেই কোথাও গেছেন, শীঘ্রই ফিরে আসবেন। সকাল হবাব পরের ঘটনাতে নাহয় নাই বা যাওয়া যাক! শুধু এতটুক বলা চলে, সিদ্ধার্থের নিশ্চুপ চলে যাওয়ায় অনেকেরা যশোধরাকেই দোষারোপ করছেন! ১৩ বছরের সংসারে স্ত্রী এটাও জানে না তার স্বামী কোথায়? ১৩ বছরের সংসারে এতটুকু...